জলপাইগুড়ি : মালবাজার : ১৬ই ফেব্রুয়ারী, রবিবার : ডুয়ার্সের বিভিন্ন চাবাগান ও গ্রামাঞ্চল থেকে মাঝে মধ্যে বাইরে পাচার হয়ে যায় শিশু-কিশোর সহ নারী। অনেকের খোঁজ পাওয়া যায়। আবার অনেকে হারিয়ে যায়। এই সব পাচার হয়ে যাওয়া শিশু-কিশোর ও নারীদের কি ভাবে উদ্ধার করতে হবে, কিভাবেই বা এই সব পরিবারগুলি ক্ষতি পুরন পাবে।
রবিবার দুপুর ১২টা নাগাদ মাল পঞ্চায়েত সমিতির সভাকক্ষে এই বিষয় নিয়ে এক সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন মহকুমা আইনি পরিসেবা কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি রসিদ আলম, জেলা সমাজ কল্যাণ আধিকারিক দীনবন্ধু সাহা, জেলা আইনি পরিসেবা কমিটির সচিব অস্মিতা সমাজদার , মহকুমা পুলিশ আধিকারিক দেবাশীষ চক্রবর্তী সহ মাল, মেটেলি, নাগরাকাটা ও বানারহাট থানার অফিসার ও একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিনিধিরা। এই সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ব্যাক্তিত্ববৃন্দ কি ভাবে কেউ পাচার হলে এজাহার করতে হবে, এক্ষেত্রে কারা সাহায্য করবে, প্রাথমিক ক্ষতি পুরন কিভাবে পাওয়া যাবে এই সব বিষয়ে আলোচনা করেন। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিনিধিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।